Posts

Showing posts from March, 2017

•••::গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)::•••

Image
••::বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন::•• •চতুর্থ পর্ব• গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) একটি বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিট। এটি অত্যন্ত দক্ষ, বাস্তবধর্মী ও প্রযুক্তি নির্ভর শাখা। প্রত্যেক মেট্রোপিলটন পুলিশ এবং জেলা পুলিশের নিজস্ব গোয়েন্দা শাখা আছে। •••::বিশেষ শাখা (এসবি)::••• জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের কাজ করে পুলিশের বিশেষ শাখা। ••SWAT•• Special Weapons And Tactics ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা। ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।

•••::মেট্রোপলিটন পুলিশ::•••

Image
••::বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন::•• •তৃতীয় পর্ব• মেট্রোপলিটন আইনের অধীনে পুলিশ কমিশনারেট সিষ্টেম অনুসারে ছয়টি বিভাগীয় শহরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রথম ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। মেট্রোপলিটান পুলিশের তালিকা--- •ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ •চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ •খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ •সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ •রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ •বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ

••::রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ::••

Image
••বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন••(দুই) রাজধানী ঢাকা এবং অন্যান্য মেট্রোপলিটান শহর গুলো ছাড়া সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে পৃথক পৃথক রেঞ্জে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটি রেঞ্জের নেতৃত্বে আছেন একজন ডিপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)। তিনি তার অধীনস্থ জেলা পুলিশের নিয়ন্ত্রনকারী কর্মকর্তা। বর্তমানে সাতটি প্রশাসনিক বিভাগে সাতটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে। জেলা পুলিশের অধিকর্তা হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)। প্রতিটি জেলায় সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশকে সহযোগিতার জন্য এক বা একাধিক অতিরিক্ত সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ পদায়ন করা হয়। প্রত্যেকটি পুলিশ ডিষ্ট্রিক্ট এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে। সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন সহকারী সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ দায়িত্ব পালন করেন। প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত। একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তার অধীনে বেশ কজন সাব-ইন্সপেক্টর পুলিশের সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। বাংলাদেশী আইনে একমাত্র সাব-ইন্সপেক্টর পদধারী অফিসার কারও বিরুদ্ধে আদাল

•••বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন•••

Image
বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল সময় ১৯৭১ সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, বেশ কয়েকজন এসপি সহ প্রায় সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্য বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামে জীবনদান করেন। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান হলেন মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। ••••:::শাখা:::•••• •রেঞ্জ পুলিশ •স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি) •ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) •রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) •হাইওয়ে পুলিশ •ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পুলিশ •পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই) •স্পেশাল সিকিউরিটি অব প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (এসপিবিএন) •আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) •এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এএপি) •র‌্যাপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) নৌপুলিশ •পর্যটন পুলিশ বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন(১ম পর্ব)

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(৬ষ্ঠ পর্ব) ••••বাংলাদেশ সময়কাল•••• মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ পুলিশ নামে সংগঠিত হয়। বাংলাদেশ পুলিশ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের পুলিশ বাহিনীর মতো আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, জনগনের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, অপরাধ প্রতিরোধ ও দমনে প্রধান ভুমিকা পালন করে থাকে।  মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাডিশনাল চরিত্রে বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছে। শুধু আইন পালন আর অপরাধ প্রতিরোধ বা দমনই নয় দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে। গত এক দশকে জঙ্গীবাদ দমন এবং নিয়ন্ত্রনে বাংলাদেশ পুলিশ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের সদস্যরা তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা আর পেশাদরিত্ব দিয়ে অপরাধ মোকাবিলায় প্রতিনিয়ত সৃজনশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন। ঘুষ দুনীর্তির কারনে একসময়ে অভিযুক্ত এই বাহিনী তার পেশাদরিত্ব আর জনগনের প্রতি দায়িত্ববোধের পরিচয় দিয়ে জনগনের গর্বের বাহিনীতে পরিনত হয়েছেন।

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(৫ম পর্ব) ••মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা•• বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল সময় হল ১৯৭১ সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, বেশ কয়েকজন এসপি সহ প্রায় সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্য বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামে জীবনদান করেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাস হতেই প্রদেশের পুলিশ বাহিনীর উপর কর্তৃত্ব হারিয়েছিল পাকিস্থানের প্রাদেশিক সরকার। পুলিশের বীর সদস্যরা প্রকাশ্যেই পাকিস্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তারা ২৫ শে মার্চ ১৯৭১ তারিখে ঢাকার রাজারবাগের পুলিশ লাইন্সে ২য় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত বাতিল .৩০৩ রাইফেল দিয়ে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রে বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পাকিস্থানী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। এই সশস্ত্র প্রতিরোধটিই বাঙ্গালীদের কাছে সশস্ত্র যুদ্ধ শুরুর বার্তা পৌছে দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের এই সদস্যরা ৯ মাস জুড়ে দেশব্যাপী গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং পাকিস্থানী সেনাদের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। ১২৬২ জন শহীদ পুলিশ সদস্যের তালিকা স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিল পত্রে উল্লেখ পাওয়া যায়।

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(চতুর্থ পর্ব) ••::পাকিস্তান সময়কাল::•• ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের পর বাংলাদেশের পুলিশের নাম প্রথমে ইষ্ট বেঙ্গল পুলিশ রাখা হয়। পরবর্তীতে এটি ইষ্ট পাকিস্থান পুলিশ নাম ধারন করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত এই নামে পুলিশের কার্যক্রম অব্যহত ছিলো।

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(৩য় পর্ব ) ••::ব্রিটিশ সময়কাল::•• শিল্প বিপ্লবের কারনে ইংল্যান্ডের সামাজিক ব্যবস্থায় অপরাধের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে স্যার রবার্ট পিল একটি নিয়মতান্ত্রিক পুলিশ বাহিনীর অভাব অনুভব করেন। ১৮২৯ সালে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী পার্লামেন্টে পুলিশ গঠনের বিল আনেন। এর প্রেক্ষিতে গঠিত হয় লন্ডন মেট্রো পুলিশ। অপরাধ দমনে বা প্রতিরোধে এর সাফল্য শুধু ইউরোপ নয় সাড়া ফেলে আমেরিকায়ও। ১৮৩৩ সালে লন্ডন মেট্রো পুলিশের অনুকরনে গঠিত হয় নিয়ইয়র্ক সিটি নগর পুলিশ কর্তৃপক্ষ| ১৮৫৬ সালে ভারত শাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রন ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নিকট হতে বৃটিশ সরকার গ্রহন করে। পিলস অ্যাক্ট ১৮২৯ এর অধীনে গঠিত লন্ডন পুলিশের সাফল্য ভারতে স্বতন্ত্র পুলিশ ফোর্স গঠনে বৃটিশ সরকারকে অনুপ্রানিত করে। ১৮৬১ সালে the commission of the Police Act (Act V of 1861) বৃটিশ পার্লামেন্টে পাশ হয়। এই আইনের অধীনে ভারতের প্রতিটি প্রদেশে একটি করে পুলিশ বাহিনী গঠিত হয়। প্রদেশ পুলিশ প্রধান হিসাবে একজন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ এবং জেলা পুলিশ প্রধান হিসাবে সুপারিটেনটেন্ড অব পুলিশ পদ সৃষ্টি করা হয়। বৃটিশদের তৈরীকৃত এই ব্যবস্থা এখনও বাংল

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(২য় পর্ব)••::::মধ্যযুগীয় সময়কাল::::•• মধ্যযুগীয় সময়ে পুলিশি কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায় না। মহান সুলতানদের সময়ে একটি সরকারী পুলিশি স্থর বিন্যাস লক্ষ্য করা যায়। শহর অঞ্চলে কোতোয়াল পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। মোঘল আমলের পুলিশি ব্যবস্থা সংক্রান্ত তথ্য আইন-ই-আকবরী গ্রন্থে পাওয়া যেতে পারে। মধ্যযুগের পুলিশি ব্যবস্থা শেরশাহ শুরী দ্বারা প্রবর্তিত, মহান সম্রাট আকবরের সময়কালে এই ব্যবস্থা আরও সংগঠিত হয়। সম্রাট তার ফৌজদারী প্রশাসনিক কাঠামো (সম্রাটের প্রধান প্রতিনিধি) মীর আদাল এবং কাজী (বিচার বিভাগ প্রধান) এবং কোতোয়াল (প্রধান বড় শহরে পুলিশ কর্মকর্তা) এই তিন ভাগে ভাগ করেন। এই ব্যবস্থা শহরের আইন ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে খুব কার্যকর হিসাবে পরিগনিত হয়।  কোতোয়ালী পুলিশ ব্যবস্থা ঢাকা শহরের মধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। অনেক জেলা সদর পুলিশ স্টেশনকে এখনও বলা হয় কোতোয়ালী থানা। মোঘল আমলে কোতোয়াল একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে আবির্ভূত হয়। একজন ফৌজদার সরকারের প্রশাসনিক ইউনিট (জেলা) প্রধান পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। কিছু ফৌজদারের অধীনে কামান এবং অশ্বারোহী

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
•::প্রাচীন যুগ::• পুলিশের একটি দীর্ঘ এবং অনেক পুরোনো ইতিহাস আছে। ইতিহাসের একটা গবেষণা দেখায় যে পুলিশ ছিল পুরাতন সভ্যতা হিসাবে। পুলিশি ইতিহাস বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও খুব পুরানো। সম্রাট অশোক, এবং প্রখ্যাত ভ্রমণকারীরা আমাদের ইতিহাস রচনার মূল উৎস। এই সূত্র থেকেই বাংলাদেশ পুলিশের খণ্ডিত ইতিহাস রচিত হয়। অর্থশাস্ত্র এর মধ্যে কৌতিল্য দ্বারা, নয়টি গুপ্তচর ধরন উল্লেখ করা হয়। এই সময় পুলিশি বুদ্ধিমত্তা সংগ্রহ করার জন্য বিরোধী কার্যক্রম এবং সরকারী প্রতিবন্ধক সমাজের মধ্যে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখার প্রচেষ্টা ছিল। গুপ্তচর দায়িত্ব এমনভাবে করা হয় যে, তারা সেনাবাহিনী, বেসামরিক ও সামরিক কার্যকলাপের উপর নজরদারি এবং এই জন্য লোভ-উসকানি সব অর্থ ব্যবহার করা হয়। অনুসন্ধান কৌশল এবং তদন্ত কর্তৃপক্ষ সম্পর্কে তথ্য খুঁজে পাওয়া যেতে পারে অর্থশাস্ত্র এর মধ্যে । তাই এটি ছিল অধিকৃত যে, স্বশাসিত স্থানীয় নিয়মের অধীন | সেখানে গ্রামীণ ও শহুরে এলাকায় পুলিশ এক ধরনের হতে পারে। (চলবে••)

••বাংলাদেশ পুলিশ••

Image
বাংলাদেশের প্রধান অসামরিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা। সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান অধিকর্তাকে বলা হয় মহা পুলিশ পরিদর্শক (আইজিপি) বা “ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ”। চুরি-ডাকাতি রোধ, ছিনতাই প্রতিরোধ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ইত্যাদি সমাজ বিরোধী কর্মকান্ড প্রতিরোধসহ বিভিন্ন জনসভা, নির্বাচনী দায়িত্বে বাংলাদেশ পুলিশ অংশগ্রহণ করে থাকে। বাংলাদেশ পুলিশে পুরুষ-নারী উভয়ই চাকুরী করছে।

সচেতন হোন। নিরাপদ থাকুন ।

https://www.facebook.com/policenews24/videos/1851759348370680/

আপনার সন্তান সঠিক পথে আছে তো ?

আপনার আদরের প্রিয় সন্তান, প্রিয় ছোট ভাইটির ব্যাপারে সঠিকভাবে খোঁজখবর রাখছেন তো? কিছু বিপথগামী মানুষ ইসলাম ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আপনার, আমার অতি আদরের এই প্রিয় মুখগুলোকে ভুল পথে চালিত করছে। তাই আপনার কাছের মানুষগুলোকে দেখেশুনে রাখার গুরু দায়িত্ব আপনার,আমার আমাদের সকলের। জনস্বার্থে এই ভিডিও টি শেয়ার করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করা যাচ্ছে। https://www.facebook.com/policenews24/videos/1851759348370680/

খাবার পানিতে ভয়ঙ্কর ব্যাকটেরিয়া

খাবার পানিতে ভয়ঙ্কর ব্যাকটেরিয়া : রাজধানীর হোটেল-রেস্তোরার পানিতে ভয়ঙ্কর মাত্রায় কলিফর্ম জীবানুর উপস্থিতি রয়েছে| নিজেদের ল্যাবে বেশ কয়েকবার পরিক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার ...

সাবধান । অজ্ঞান পার্টি !

সাবধান! আপনার -আমার পাশেই ভদ্র বেশে যে লোকটি বসে আছে সেই হতে পারে কোন না কোন অজ্ঞান পার্টির সদস্য। তাই সাবধানে ও বুঝে শুনে চলাচল করুন। নিজেকে নিরাপদ ও সুস্থ রাখতে সতর্কতার সাথে ভ্রমণ করুন।

পুলিশ সার্জেন্ট নিয়োগ পরীক্ষা ২৭ মার্চ

Image
পরিবর্তন করা হয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ সার্জেন্ট নিয়োগ-২০১৭ এর লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি। পরিবর্তিত সময় : ২৭ থেকে ২৯ মার্চ ২০১৭ ।

DO SOMETHING !

“Success is not the key to happiness. Happiness is the key to success. If you love what you are doing, you will be successful.” – Albert Schweitzer There are 5 types of people in the world: 1. Those who do not know what they want in life, and do nothing about it. 2. Those who know what they want in life, but don’t know what to do to achieve it. 3. Those who know what they want in life, know what to do but do nothing. 4. Those who know what they want in life, know what to do, and do something about it – but inconsistently (by the way, they are also the ones who easily gives up!) 5. Those who know what they want in life, and do everything they can in their power to achieve it. My friends, to be happy, it is not enough that one must know what he or she wants in life. It is important to DO something about it. God has given us resources. All we need to do is use them! Article Credits: Nina Medina

নিজেকে জিজ্ঞেস করুন-সে কেন বেঁচে আছে?

Image

খাবার পানিতে ভয়ঙ্কর ব্যাকটেরিয়া

Image
রাজধানীর হোটেল-রেস্তোরার পানিতে ভয়ঙ্কর মাত্রায় কলিফর্ম জীবানুর উপস্থিতি রয়েছে| নিজেদের ল্যাবে বেশ কয়েকবার পরিক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পরও জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকির এই বিষয়টি প্রকাশ করেনি পরিবেশ অধিদপ্তর||
BD Police NEWS24 FACEBOOK