Posts

ডিসির নারী কেলেঙ্কারির পর কর্মকর্তাদের খাসকামরা থাকার বিষয়টি নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে

Image
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি সেক্স টেপের জের ধরে একজন জেলা প্রশাসককে তার দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেয়ার পর তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। ওই জেলা প্রশাসকের খাস কামরায় গোপন ক্যামেরায় একজন নারী ও পুরুষের অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। খাস কামরা কী? কর্মকর্তাদের দপ্তরের কক্ষের সঙ্গে লাগোয়া বিশ্রাম কক্ষকে খাস কামরা বলা হয়ে থাকে, যেখানে তিনি কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নিয়ে থাকেন। সাধারণত অফিসের প্রধান ব্যক্তিরাই এ ধরণের কক্ষের সুবিধা পেয়ে থাকেন। সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব আকবর আলী খান জানান, এ ব্যাপারে সরকারি কোন বিধান নেই বা সরকারিভাবে কিছু বলা নেই। তবে ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই এই প্রথা চলে আসছে। ''অনেক সময় মূল অফিসে অনেক মানুষের সামনে অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যায় না। যেমন বিচারক অনেক সময় তার খাস কামরায় আইনজীবীদের ডেকে নিয়ে আলোচনা করেন। ফলে গোপনীয়তা রক্ষার জন্যেও এ ধরণের ব্যবস্থার দরকার হয়।'' মূল কক্ষের সঙ্গে খাস কামরা খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রশাসন, পরিষেবা, হাসপাতাল, পানি বা বিদ্যুৎ উন্নয়ন, থানাসহ সরকারি অনেক

জেলা প্রশাসকের সাথে নারী সহকর্মীর আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশ

Image
https://cvn24.blogspot.com/2019/08/blog-post.html

মৃত্যুকে কখনো ভয় পেতেন না বঙ্গবন্ধু

https://youtu.be/Rqn46BX9mdE

মা-বাবাসহ পরিবারের চারজনকে হত্যার অভিযোগ: কানাডায় বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

Image
কানাডার টরন্টোতে মা-বাবাসহ পরিবারের চার সদস্যকে হত্যার অভিযোগে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।                                              অভিযুক্ত মিনহাজ ২৮ জুলাই বিকাল ৩টার দিকে টরন্টোর মারখাম উপ-শহরে ক্যাসেলমোর এভিনিউয়ের বাসায় হত্যাকাণ্ডের খবর আসে বলে ইয়র্ক পুলিশের মুখপাত্র অ্যান্ডি প্যাটেনডেন জানিয়েছেন। গ্রেপ্তারকৃত মিনহাজ জামানের বয়স ২৩ বছর। বাবা মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বাংলাদেশের টাঙ্গাইল থেকে কয়েক দশক আগে কানাডায় পাড়ি জমান। মা মমতাজ মুক্তা জামান, ছোটবোন ম্যালিসা (২১) ও নানিকে নিয়ে একসঙ্গেই তারা ওই বাসায় বসবাস করতেন। সোমবার তাকে টরন্টোর নিউমার্কেট আদালতে হাজির করা হলে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে হেফাজতে পায় পুলিশ। শুক্রবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মিনহাজকে আবার আদালতে উপস্থাপন করা হবে। প্যাটেনডেন গণমাধ্যমকে বলেছেন, রোববার বেলা ৩টায় তাদের কাছে একটি ফোন আসে। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে জানানো হয়, ক্যাসেলমোর এভিনিউয়ের ওই বাড়িতে কিছু মানুষ আহত হয়ে পড়ে আছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বাড়ির দরজায় একজনকে পায় যিনি হত্যার কথা স্বীকার করেন। পরে বাড়িতে তল্লা

জয়ের ডিজিটাল বাংলা

Image
রেফুজি হিসেবে বড় হওয়াতে একটা কষ্ট আছে । নিজের কাছে নিজেকে খুব ছোট লাগে , আর সবার থেকে নিজেকে একটু গুটিয়ে রাখতে ইচ্ছে করে । যে ছেলেটার কথা বলবো , তার বেঁড়ে ওঠার বয়েসটা রেফুজি হয়ে । জন্ম এমন সময়ে যখন তার জন্মভূমি স্বাধীনতার জন্য , মুক্তির জন্য , আত্মসম্মান রক্ষার জন্য লড়ছে পৃথিবীর অন্যতম শক্তিশালী সেনাবাহিনীর সাথে । সে অসম যুদ্ধ চলাকালীন এক বর্ষায় এক পুত্রশিশু জন্ম নেয় , এক অবরুদ্ধ পরিবেশে । গ্রেনেড আর মেশিনগানের ঝনঝনানির মধ্যে জন্মের ঠিক ১৪২তম দিনে শিশুটি নিঃশ্বাস নেয় একটি স্বাধীন দেশে , বাংলাদেশে । শিশুটির নাম জয় , তার নানার দেয়া নাম । ’ ৭৫ এর ১৫ই আগস্টে জয় তার পরিবার ও তার খালা , শেখ রেহানার সাথে ব্রাসেলস থেকে প্যারিস যাবার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন , বয়স তখন তার মাত্র ৪ বছর । এ সময় তার বুঝতে পারবার কথা না , তাদের জীবনটা কয়েক মিনিটে কিভাবে বদলে গেলো । শিশুটি তার উদ্বিগ্ন বাবাকে দেখলো , মাকে কাঁদতে দেখলো , কিন্তু বুঝলো না , কী এক অন্ধকারের পথে এক প্রক