Posts

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা

https://m.facebook.com/banglatv.tv/videos/1804816563179473/

•••::গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)::•••

Image
••::বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন::•• •চতুর্থ পর্ব• গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) একটি বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিট। এটি অত্যন্ত দক্ষ, বাস্তবধর্মী ও প্রযুক্তি নির্ভর শাখা। প্রত্যেক মেট্রোপিলটন পুলিশ এবং জেলা পুলিশের নিজস্ব গোয়েন্দা শাখা আছে। •••::বিশেষ শাখা (এসবি)::••• জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহের কাজ করে পুলিশের বিশেষ শাখা। ••SWAT•• Special Weapons And Tactics ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের একটি অভিজাত শাখা। ২৮শে ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে এটি গঠন করা হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ ইউনিটের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াত কাজ করে। সোয়াত ইউনিটের সদস্যরা অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জাম ব্যবহার করেন। এদের দেশে এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। জরুরী প্রয়োজন এবং সংকট ব্যবস্থাপনা, সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ, জিম্মি উদ্ধার ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সোয়াত সদস্যদের মোতায়েন করা হয়।

•••::মেট্রোপলিটন পুলিশ::•••

Image
••::বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন::•• •তৃতীয় পর্ব• মেট্রোপলিটন আইনের অধীনে পুলিশ কমিশনারেট সিষ্টেম অনুসারে ছয়টি বিভাগীয় শহরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন করা হয়েছে। ১৯৭৬ সালে প্রথম ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠিত হয়। পরবর্তীতে ছয়টি বিভাগীয় শহরে আরো ছয়টি পৃথক মেট্রোপলিটন পুলিশ ফোর্স গঠিত হয়। মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রধান হলেন পুলিশ কমিশনার। মেট্রোপলিটান পুলিশের তালিকা--- •ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ •চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ •খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ •সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ •রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ •বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ

••::রেঞ্জ ও জেলা পুলিশ::••

Image
••বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন••(দুই) রাজধানী ঢাকা এবং অন্যান্য মেট্রোপলিটান শহর গুলো ছাড়া সমগ্র পুলিশ বাহিনীকে পৃথক পৃথক রেঞ্জে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটি রেঞ্জের নেতৃত্বে আছেন একজন ডিপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ (ডিআইজি)। তিনি তার অধীনস্থ জেলা পুলিশের নিয়ন্ত্রনকারী কর্মকর্তা। বর্তমানে সাতটি প্রশাসনিক বিভাগে সাতটি রেঞ্জ এবং রেলওয়ে ও হাইওয়ে পুলিশ নামে দুটি স্বতন্ত্র রেঞ্জ আছে। জেলা পুলিশের অধিকর্তা হলেন সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ (এসপি)। প্রতিটি জেলায় সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশকে সহযোগিতার জন্য এক বা একাধিক অতিরিক্ত সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ পদায়ন করা হয়। প্রত্যেকটি পুলিশ ডিষ্ট্রিক্ট এক বা একাধিক সার্কেলে বিভক্ত থাকে। সার্কেলের প্রধান কর্মকর্তা হিসেবে একজন সহকারী সুপারিটেনডেন্ড অব পুলিশ দায়িত্ব পালন করেন। প্রত্যেকটি পুলিশ সার্কেল কয়েকটি থানার সমন্বয়ে গঠিত। একজন পুলিশ পরিদর্শক থানার অফিসার ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্ব পালন করে থাকেন। তার অধীনে বেশ কজন সাব-ইন্সপেক্টর পুলিশের সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। বাংলাদেশী আইনে একমাত্র সাব-ইন্সপেক্টর পদধারী অফিসার কারও বিরুদ্ধে আদাল

•••বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন•••

Image
বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল সময় ১৯৭১ সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, বেশ কয়েকজন এসপি সহ প্রায় সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্য বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামে জীবনদান করেন। বাংলাদেশ পুলিশের প্রধান হলেন মহা পুলিশ পরিদর্শক (Inspector General of Police) (IGP)। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। ••••:::শাখা:::•••• •রেঞ্জ পুলিশ •স্পেশাল ব্রাঞ্জ (এসবি) •ক্রিমিনাল ইনভেষ্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) •রেলওয়ে পুলিশ (জিআরপি) •হাইওয়ে পুলিশ •ইন্ড্রাষ্ট্রিয়াল পুলিশ •পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই) •স্পেশাল সিকিউরিটি অব প্রটেকশন ব্যাটালিয়ন (এসপিবিএন) •আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) •এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এএপি) •র‌্যাপিড এ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) নৌপুলিশ •পর্যটন পুলিশ বাংলাদেশ পুলিশ সংগঠন(১ম পর্ব)

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(৬ষ্ঠ পর্ব) ••••বাংলাদেশ সময়কাল•••• মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ পুলিশ নামে সংগঠিত হয়। বাংলাদেশ পুলিশ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের পুলিশ বাহিনীর মতো আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, জনগনের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান, অপরাধ প্রতিরোধ ও দমনে প্রধান ভুমিকা পালন করে থাকে।  মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাডিশনাল চরিত্রে বিরাট পরিবর্তন এনে দিয়েছে। শুধু আইন পালন আর অপরাধ প্রতিরোধ বা দমনই নয় দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির ধারা অব্যাহত রাখতে বাংলাদেশ পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে। গত এক দশকে জঙ্গীবাদ দমন এবং নিয়ন্ত্রনে বাংলাদেশ পুলিশ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের সদস্যরা তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা আর পেশাদরিত্ব দিয়ে অপরাধ মোকাবিলায় প্রতিনিয়ত সৃজনশীলতার পরিচয় দিচ্ছেন। ঘুষ দুনীর্তির কারনে একসময়ে অভিযুক্ত এই বাহিনী তার পেশাদরিত্ব আর জনগনের প্রতি দায়িত্ববোধের পরিচয় দিয়ে জনগনের গর্বের বাহিনীতে পরিনত হয়েছেন।

••বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাস••

Image
(৫ম পর্ব) ••মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা•• বাংলাদেশ পুলিশের ইতিহাসে সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল সময় হল ১৯৭১ সাল। মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল, বেশ কয়েকজন এসপি সহ প্রায় সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্য বাঙ্গালীর মুক্তির সংগ্রামে জীবনদান করেন। ১৯৭১ সালের মার্চ মাস হতেই প্রদেশের পুলিশ বাহিনীর উপর কর্তৃত্ব হারিয়েছিল পাকিস্থানের প্রাদেশিক সরকার। পুলিশের বীর সদস্যরা প্রকাশ্যেই পাকিস্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। তারা ২৫ শে মার্চ ১৯৭১ তারিখে ঢাকার রাজারবাগের পুলিশ লাইন্সে ২য় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত বাতিল .৩০৩ রাইফেল দিয়ে পাকিস্থানী সেনাবাহিনীর অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্রে বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পাকিস্থানী হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। এই সশস্ত্র প্রতিরোধটিই বাঙ্গালীদের কাছে সশস্ত্র যুদ্ধ শুরুর বার্তা পৌছে দেয়। পরবর্তীতে পুলিশের এই সদস্যরা ৯ মাস জুড়ে দেশব্যাপী গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহন করেন এবং পাকিস্থানী সেনাদের বিরুদ্ধে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। ১২৬২ জন শহীদ পুলিশ সদস্যের তালিকা স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিল পত্রে উল্লেখ পাওয়া যায়।